Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors
ব্রেস্ট টিউমার বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজশাহী
স্বাস্থ্য তথ্য

ব্রেস্ট টিউমার বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজশাহী

ব্রেস্ট টিউমার কী

কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির ফলে টিউমার কোষের সৃষ্টি হয়।

মানবদেহের কোষগুলো স্বাভাবিকভাবেই বিভাজিত হয়  এবং বৃদ্ধি পায়।  কিন্তু বিভিন্ন কারণে স্তনের কোষগুলো অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেতে শুরু করতে পারে। এই অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে স্তনে পিণ্ড বা চাকা তৈরি হতে পারে। এই পিণ্ড বা চাকাই হল ব্রেস্ট/ স্তন টিউমার।

ব্রেস্ট টিউমারের লক্ষণ

ব্রেস্ট টিউমারের কোনো নির্দিষ্ট লক্ষণ নেই। তবে কিছু কিছু লক্ষণ ব্রেস্ট টিউমারের ইঙ্গিত দিতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:

  • ব্রেস্টে  নতুন কোনো বৃদ্ধি বা চাকা
  • ব্রেস্টে ব্যথা
  • ব্রেস্টের বোঁটার পরিবর্তন
  • ব্রেস্ট থেকে তরল নিঃসরণ
  • ব্রেস্টত্বকের পরিবর্তন

ব্রেস্ট  টিউমারের চিকিৎসা

স্তন টিউমারের চিকিৎসা নির্ভর করে টিউমারের ধরন, আকার এবং অবস্থানের উপর। সাধারণত স্তন টিউমারের চিকিৎসায় নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করা হয়:

  1. অস্ত্রোপচারঃ অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে টিউমার এবং কিছুটা স্তন টিস্যু অপসারণ করা হয়।
  1. রেডিওথেরাপিঃ রেডিওথেরাপি টিউমারকে ধ্বংস করতে ব্যবহার করাহয়।
  1. কেমোথেরাপিঃ ক্যান্সার কোষগুলিকে ধ্বংস করতে ব্যবহার করা হয়। 
  1. হরমোন থেরাপিঃ হরমোন থেরাপি ক্যান্সার কোষগুলির বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহার করা হয়।

ব্রেস্ট  ক্যানসারের প্রাথমিক স্তর হচ্ছে ব্রেস্ট বা স্তন  টিউমার । তাই এ পর্যায়ে সতর্কতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ব্রেস্ট ক্যানসারে মৃত্যু বেশি হওয়ার অন্যতম কারণ, প্রাথমিক পর্যায়ে সঠিক পদক্ষেপ না নেওয়া। ফলে সঠিক চিকিৎসার অভাবে ব্রেস্ট টিউমার পরবর্তী সময়ে ব্রেস্ট ক্যানসারে রূপ নেয়।

বাংলাদেশে, প্রতি বছর প্রায় ১০,০০০ নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন।

রাজশাহীতে ব্রেস্ট টিউমারের চিকিৎসার জন্য বেশ কয়েকটি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এবং হাসপাতাল রয়েছে।

ব্রেস্ট বা স্তন টিউমার একটি গুরুতর রোগ হলেও এটা নিরাময়যোগ্য। ব্রেস্ট টিউমার মানে ই মৃত্যু নয়। সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে স্তন টিউমার থেকে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠা সম্ভব। তাই স্তনে কোনো অস্বাভাবিক পরিবর্তন লক্ষ্য করলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

এবার রাজশাহীতে ব্রেস্ট টিউমার এর কয়েক জন বিশেষজ্ঞ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। 

১। ডাঃ সৈয়দা মোমেনা হোসাইন (নিশি)

এম.বি.বি.এস, এফ.সি.পি.এস (সার্জারী)

জেনারেল সার্জন

কনসালটেন্ট সার্জারী বিভাগ,

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

২। ডা: রুপসা নূরে লায়লা

এমবিবিএস, এফসিপিএস(সার্জারী), এমএস(সার্জারী)

জেনারেল এবং ল্যাপারোস্কপিক ও কালোরেক্টাল সার্জন
স্তনরোগ বিষয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত (ব্যাংকক)
সহকারি অধ্যাপক (সার্জারি বিভাগ)
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী

৩। ডাঃ তামান্না তাসনীম

এমবিবিএস, এমএস(কলোরেক্টাল সার্জারী)

মহিলাদের জন্য বিশেষজ্ঞ সার্জন
বৃহদান্ত্র ও পায়ুপথ রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন

৪। ডা: মো: সফি উল্লাহ

এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস(সার্জারী)

ফেলো মিনিমাল এক্সেস সার্জন অফ ইন্ডিয়া

জেনারেল ও ল্যাপারস্কপিক সার্জন

সহকারী অধ্যাপক (সার্জারী)

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী

৫। অধ্যাপক ডা: মো: বাহারুল ইসলাম

এম.বি.বি.এস, এফ.সি.পি.এস (সার্জারী)

জেনারেল ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন
অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান (সার্জারী বিভাগ)
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

৬। ডা: মো: আবু বকর সিদ্দিক

এমবিবিএস, এফসিপিএস(সার্জারী)

ল্যাপারস্কপিক ও জেনারেল সার্জন

অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
সার্জারী বিভাগ
ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী।

অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান(অব)
সার্জারী বিভাগ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী।

৭। ডা: ফারহান ইমতিয়াজ চৌধুরী

এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস(সার্জারী),এফআইএজিইএস(ইন্ডিয়া)

রেজিষ্ট্রার (এন্ডোক্রাইন সার্জারী),
জেনারেল ,ব্রেস্ট, কোলারেকটাল সার্জন, ল্যাপরোস্কোপিক সার্জন
ল্যাপরোস্কোপিক সার্জারীতে উচ্চতর প্রশিক্ষন প্রাপ্ত( ইন্ডিয়া)
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

৮। ডা: এইচএনএম শফিকুজ্জামান

এমবিবিএস, এফসিপিএস(সার্জারী)

সহকারী অধ্যাপক
সার্জারী বিভাগ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

৯। ডা: আ.ন.ম মোজাম্মেল হক

এমবিবিএস, এফসিপিএস(সার্জারী)

জেনারেল ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন

সহকারী অধ্যাপক

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

আপনার মতামত দিন!