শিশু রোগ ও শিশু বিশেষজ্ঞ
০ দিন থেকে ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত মানুষের শিশুকাল হিসেবে স্বীকৃত এবং এই বয়সের রোগ গুলোকে শিশুরোগ বলা হয়।
আর এই শিশুদের বিভিন্ন রোগ হলে যারা চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন তারা হলেন শিশু বিশেষজ্ঞ বা পেডিয়াট্রিশিয়ান।
শিশুরা জন্মের পর পর খুবই নাজুক থাকে। তখন বিভিন ধরনের সাধারণ বা জটিল রোগ তাদের হতে পারে। ০ দিন থেকে ২৮ দিন পর্যন্ত একজন শিশুর বিভিন্ন সমস্যা হয়ে থাকে। দেরিতে কান্না করা, শ্বাস কষ্ট, কোন একটি ছোট ইনফেকশান, সেই ইনফেকশান আবার রক্তে ছড়িয়ে যেতে পারে, আবার খিচুনি হতে পারে, মায়ের ডায়বেটিস থাকলে সেই শিশুকে বিশেষ নজর দারিতে রাখতে হয়।
এছাড়াও শিশুর আরো অনেক জটিল সমস্যা রয়েছে। যেমন জন্ম গত ভাবে হার্টে ছিদ্র, ব্রেইনের সমস্যা বা অটিজম, সাইকোসিস সমস্যা ইত্যাদি।
রাজশাহী জেলায় স্বনাম ধন্য শিশু বিশেষজ্ঞ রয়েছেন, শিশুদের যে কোন রোগের চিকিৎসায় তারা অফলাইন ও অনলাইনে চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকেন।
আজ আমরা এই ব্লগে শিশুদের বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে এবং রাজশাহীর জেলার কয়েকজন শিশু বিশেষজ্ঞ সম্পর্কে জানবো।
শিশুদের সাধারণ রোগ ব্যাধি পরিচিতিঃ
ডায়রিয়া
বছরে সারা বিশ্বে প্রায় ৫লক্ষের ও অধিক শিশু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। ৫ বছরের কম বয়সের শিশু এতে বেশি আক্রান্ত হয়। ডায়রিয়ার কারণে শরীরে পানির ঘাটতি হয় ফলে শিশুর আকস্মিক কিডনি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
আবার শরীর থেকে প্রয়োজনীয় লবণ চলে যাওয়ার কারণে অনেক জটিল রোগের সৃষ্টি হয়।
ডায়রিয়া পানি বাহিত রোগ এবং রোটা ভাইরাস ও ইকোলাই ব্যাক্টেরিয়ার কারনে সংক্রমণে হয়। শিশুর খাবার পরিবেশনে অসচেতনতা, রাস্তা খোলা খাবার দেওয়া, অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশ ইত্যাদি এই রোগের প্রকোপ বাড়িয়ে দেয়।
ডায়রিয়ার লক্ষণ
- বার বার পাতলা পায়খানা, দিনে ৩বার বা তার বেশি
- শিশু অনেক বেশি দুর্বল হয়ে যায় বা নেতিয়ে পড়ে
- চোখ বসে যায়
- প্রস্রাব কম করে
শিশুর পুষ্টি হীনতা
শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশের জন্য পুষ্টিকর খাদ্যের কোন বিকল্প নেই। আর এই পুষ্টিকর খাবারের অভাবেই পুষ্টিহীনতায় ভুগে অনেক শিশু।
পুষ্টিহীনতা বাংলাদেশের শিশুর আরেকটি সাধারণ সমস্যা । এর অন্যতম কারণ দরিদ্রতা। দরিদ্রতার কারণে অনেক শিশুকে তাদের বাবা মা ঠিক মত সুষম জাতীয় খাবার খাওয়াতে পারেন না। শরীর বৃত্তীয় কাজে শরীরে যে ৬ টি খাদ্যা উপাদান দরকার তা তারা পায় না, ফলে শিশু পুষ্টি হীনতায় ভুগে।
আবার গর্ভাবস্থায় অনেক মা ঠিক মতো পুষ্টিকর খাদ্য খেতে পারেন না, ফলে শিশু জন্মগত অবস্থা থেকে ই পুষ্টি হীন থাকে।
আবার অনেকে মায়েরা বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াতে পারেন না, প্যাকেটজাত দুধ পানের ফলেও অনেক শিশু পুষ্টি হীনতায় ভুগে।
কৃমির কারণে ও শিশু পুষ্টিহীনতায় ভুগে। এই পরজীবি শিশুর অন্ত্রে বসবাস করে পুষ্টি শোষণ করে। তাই শিশুকে এক বছর বয়স হতে প্রতি চার মাস পর পর কৃমি নাশক খাওয়ানো উচিত। সমস্যা গুরুতর হলে অবশ্যই একজন শিশু বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি
পুষ্টি হীনতার লক্ষণ
- ওজনে কম
- ঘন ঘন রোগাক্রান্ত
- খুব তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে পড়া
- খাবারে অরুচি
- মানসিক বিকাশ ঠিক মত না হওয়া
- দাঁতের সমস্যা ও মাড়ি থেকে রক্ত পড়া
- হজমে সমস্যা
নিউমোনিয়া
নিউমোনিয়া হলো শিশুর ফুস্ফুসে জীবাণুর আক্রমণ। এটা শ্বাস কষ্ট জনিত রোগ।
শিশুর বয়স যখন ৫ মাস তখন থেকে এই রোগ হয়ে থাকে । এই রোগ অবহেলা করলে এটা প্রাণ নাশের কারণ হতে পারে।
নিউমোনিয়ার লক্ষণ সমূহ
- ঘন ঘন শ্বাস
- শ্বাস নিতে কষ্ট হয় তাই নাকের ছিদ্র বড় হয়ে যায়
- জ্বর, কাশি, শ্বাস কষ্ট
- খাবারে অনীহা এবং খিট খিটে আচরণ
- বেশি বাড়লে ঘড় ঘড় আওয়াজ হবে
- হার্টবিট বেড়ে যায় , কোন কোন সময় শরীর নীল হয়ে যেতে পারে।
মূত্রনালির সংক্রমণ বা প্রদাহ জনিত সমস্যাঃ
এটা শিশুদের একটি অস্বস্তিকর সমস্যা। অনেক সময় শিশুর অভিভাবকেরা এই সমস্যা টি নির্ণয় করতে পারেন না, ফলে দিন দিন অসুখটি বাড়ে।
শিশুরা সাধারণত পানি পান করতে অনীহা দেখায়, ফলে মূত্র নালীতে কোন জীবাণু আটকে পড়লে সেটা আর বের হতে পারে না, ফলে প্রস্রাবে জ্বালা পোড়া হয়। অনেক সময় জীবাণু কিডনি পর্যন্ত চলে যায় এবং শিশুর কিডনি রোগের সৃষ্টি করে।
আবার শিশুর ডায়াপার ঠিক মত বদলে না দিলে জীবাণুর সংক্রমণের কারণে হতে পারে। শিশু যদি প্রস্রাব আটকে রাখে বা প্রস্রাব প্রবাহে কোন ত্রুটি থাকে তাহলে ও এই সমস্যা টি দেখা দেয়।
শিশুর কোষ্ঠ্য কাঠিন্য হলে প্রস্রাবের নালীতে চাপ দেয়, ফলে প্রস্রাব ঠিক মতো হয় না, এই কারণেও এই সমস্যা হয়ে থাকে।
মূত্রনালির প্রদাহ এর লক্ষণ
- প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া
- কাঁপুনি সহ জ্বর থাকতে পারে আবার নাও থাকতে পারে
- ঘন ঘন প্রস্রাব বা প্রস্রাব কম হওয়া
- তলপেটে ব্যথা, বিশেষ করে পেটের দুই সাইডে যেখানে কিডনি থাকে
- কোন কোন সময় প্রস্রাবে রক্ত
নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম
এটা শিশুদের কিডনির জটিল রোগ। এর কারণে শরীর থেকে এক ধরণের প্রোটিন বের হয়ে যায় নাম এল্বুমিন। এর চিকিৎসা ঠিক মতো না করালে ঘটে যায় করুন পরিণতি।
বিশেষজ্ঞরা বলেন শিশু এই রোগে আক্রান্ত হয় অনেক সময় সেকেন্ডারি কারণে। তারা উল্লেখ করে বলেন যে, ম্যালেরিয়া, লিম্ফোমা, লিউকোমিয়া ইত্যাদি রোগের কারণে এই রোগের উৎপত্তি হয়ে থাকে।
এই সিন্ড্রোম টি সাধারণত ২ থেকে ৮ বছরের শিশুর বেশি হয় এবং তা ছেলে শিশুর ক্ষেত্রে তা সংখ্যা গুরু।
নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম এর লক্ষণ
- ঘুম থেকে উঠার পর মুখ ও পায়ের ফোলাভাব
- ফোলাভাব ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে
- প্রস্রাব কম হওয়া
- তলপেটে ব্যথা
লিউকোমিয়া বা রক্তের ক্যান্সার
WHO এর ধারণা মতে শিশুদের যে ধরণের ক্যান্সার হয়ে থাকে তার লিউকোমিয়া অন্যতম । লিউকোমিয়া হলো রক্তের উপাদান গুলোর অনিয়ন্ত্রিত হারে বেড়ে যাওয়া বা বিস্তার লাভ করা। বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন ১ থেকে ৪ বছর বয়সী শিশুর এই রোগ বেশি হয়।
লিউকোমিয়ার লক্ষণ
- রক্ত স্বল্পতার কারণে দুর্বলতা ও ত্বক ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া
- অনেক দিন ধরে জ্বর ও বার বার জ্বর ফিরে আসা
- লিভার ও প্লীহা বড় হয়ে যায়
- ওজন হ্রাস
- ঘাম ও রক্ত ক্ষরণ
- খাদ্যে অরুচি ও পায়ে ফোলাভাব
- হাড় ব্যথা
- হার্ট বিট বেড়ে যাওয়া
এবার আমরা জানবো রাজশাহী জেলার কয়েক জন স্বনাম ধন্য শিশু বিশেষজ্ঞের নাম ও তাদের যোগ্যতা
এমবিবিএস, বিসিএস,
এমডি(শিশু)
নবজাতক, শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
শিশু বিভাগ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
প্রফেসর ডা: মো: বেলাল উদ্দীন
এমবিবিএস, ডিসিএইচ (বিএসএমএমইউ), এফসিপিএস (শিশুরোগ) নবজাতক, কিশোর ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ
অধ্যাপক ও প্রধান (শিশুরোগ) প্রাক্তন
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
প্রফেসর ডা: মো: ইকবাল বারী
এমবিবিএস, এফসিপিএস(পেড), এফআরসিপি(এডেন, ইউকে),
ডি.মেড.এড(গ্রেট বৃটেন), ফেলো ইন পেডিয়াট্রিকস
(ডান্ডী, এডেনবার্গ, গ্লাসগো)
শিশু বিশেষজ্ঞ
প্রাক্তন অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
শিশু বিভাগ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
শিশু বিভাগ
ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ডা: মো: এ.বি.সিদ্দিকী
এমবিবিএস, এমআরসিপি শিশু(ইউকে), এফআরসিপি(এডিন, গ্ল্যাসগো),
এফএএপি(আমেরিকা),এমএসি,
ডিসএইচ ডিটিএমএইচ
সাবেক অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
শিশু বিভাগ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
মোবাইল: ০১৯১১০২৪৩৮৫
অধ্যাপক ডা: মো: ছানাউল হক
এমবিবিএস, এফসিপিএস(শিশু)
শিশু ও নবজাতক রোগ বিশেষজ্ঞ
অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
শিশু বিভাগ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ডা: মো: শামসুল আলম
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),
ডিসিএইচ(শিশুরোগ), এমডি(শিশুরোগ)
সহকারী অধ্যাপক
শিশু বিভাগ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী
ডা: এম.এ হাই
এমবিবিএস, এমডি
শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ডাঃ মোহতারামা মোস্তারী (মনিকা)
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),এমসিপিএস (শিশু), এমডি (নবজাতক)
নবজাতক, শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক, শিশু বিভাগ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ডা: খান ইশরাত জাহান
এমবিবিএস, এমডি (শিশু)
নবজাতক, শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ডা: তাহমিদুর রহমান
এমবিবিএস, এমডি(শিশু রোগ)
সহকারী অধ্যাপক
শিশু বিভাগ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ডা: মো: রোস্তম আলী
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস(শিশু)
শিশু বিশেষজ্ঞ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ
ডা: আলম ইফতেখার বেলায়েত
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমডি ( শিশুরোগ)
বিএসএমএমইউ ফেলো শিশু পুষ্টি (আমেরিকা)
নবজাতক শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ডাঃ মোঃ রাজিকুল ইসলাম (রাজিব)
এমবিবিএস, বিসিএস, এমসিপিএস (শিশু) এফসিপিএস (শিশু)
নবজাতক শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
কনসালটেন্ট
শিশু বিভাগ
ডা: সঞ্চিতা সরকার তুলি
এমবিবিএস, এফসিপিএস(শিশু)
শিশু বিশেষজ্ঞ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ডা: মো: মনিরুল হক তরফদার
এমবিবিএস, এমডি(শিশু)
শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ডাঃ এস.এম.এ রাশেদ
নবজাতক, শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (বিএসএমএমইউ)
ডিসিএইচ (আরইউ)
সিনিয়র কনসালটেন্ট (শিশু)
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতাল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
ডা: ফেরদৌসী বেগম
এমবিবিএস, এমসিপিএস, এফসিপিএস, এমডি(শিশু)
নবজাতক ও শিশু কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসাপাতাল
ডা: ফজলরুর রহমান শীমন
এমবিবিএস, ডিসিএইচ(শিশু রোগ),এফসিপিএস
নবজাতক, শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
কনসালটেন্ট
ডাঃ মোহাঃ শফিকুল ইসলাম
এমবিবিএস ,বিসিএস (স্বাস্থ্য), ডিসিএইচ, এমডি (শিশু)
নবজাতক ,শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
ডাঃ সিতাংশু ব্যানার্জী
এমবিবিএস, বিসিএস, ডিসিএস, এফসিপিএস (এফ পি)
নবজাতক ও শিশু বিশেষজ্ঞ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ডাঃ শামীমা মামুন মরু
এমবিবিএস, এফসিপিএস (শেষ পর্ব), এমসিপিএস (শিশুরোগ), ডিসিএইচ (শিশুরোগ)
নবজাতক, শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
ইউপিএইচসিডিপি-২, ডিএএম, আরসিসি
ডাঃ মোঃ মনিরুল ইসলাম
এমবিবিএস, বিসিএস, এমসিপিএস, এমডি (শিশু) বিএসএমএমইউ
নবজাতক শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ রাজশাহী
ডা: মো: বেলাল হোসেন
এমবিবিএস, এমডি(শিশু)
শিশু বিশেষজ্ঞ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ডা: মো: জাহিদুল ইসলাম
এমবিবিএস ডিসিএইচ (বিএসএমএমইউ)
এমপিএইচ (রিপ্রোডাক্টটিভ এবং চাইল্ড হেলথ, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়)
সিসিডি (বারডেম, ঢাকা)
শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
কনসালটেন্ট, শিশু
ডা: তানিয়া আক্তার জাহান
এমবিবিএস, ডিসিএইচ(বিএসএমএমইউ)
নবজাতক শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
প্রাক্তন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতাল
ডা: মোছা: তানজিলা মমতাজ
এমবিবিএস, এমডি(শিশু)
নবজাতক, শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী
বিস্তারিত জানতে ডাক্তারের নামের উপর ক্লিক করুন:
রাজশাহীর যেকোনো বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তথ্য, সিরিয়াল ও আমাদের সেবা পেতে যোগাযোগ করুন।: 01317823580
হেলথপ্ল্যান বিডি’র সেবা কেন নিবেন?
১. **দক্ষ ও অভিজ্ঞ ডাক্তার**: আমরা দক্ষ ও অভিজ্ঞ ডাক্তারদের সাথে কাজ করি, যারা আপনাকে সর্বোত্তম চিকিৎসা প্রদান করতে বদ্ধপরিকর এবং তাদের সাথে আমাদের মাধ্যমে সহজেই যোগাযোগ করতে পারবেন।
২. **২৪/৭ সাপোর্ট**: জরুরি পরিস্থিতিতে আমরা ২৪/৭ সাপোর্ট প্রদান করি, যাতে আপনি যেকোনো সময় আমাদের কাছে সাহায্য নিতে পারেন।
৩. **ব্যক্তিগত মনোযোগ**: প্রতিটি রোগীকে আমরা ব্যক্তিগত মনোযোগ প্রদান করি, যাতে তারা যথাযথ চিকিৎসা পেতে পারেন।
৪. **ডিজিটাল মেডিকেল রেকর্ডস**: আমরা রোগীদের সমস্ত মেডিকেল রেকর্ড ডিজিটালি সংরক্ষণ করি, যাতে তারা যেকোনো সময় তাদের তথ্য ডিজিটাল মাধ্যমে ইজি এ্যাক্সেস করতে পারেন।
৫. **ফিডব্যাক ও রেটিং সিস্টেম**: আমাদের সেবায় রোগীরা ডাক্তারদের ফিডব্যাক দিতে ও রেট করতে পারেন, যা আমাদের সেবার মান উন্নত করতে সাহায্য করে।
৬. **স্বাস্থ্য সচেতনতা প্রোগ্রাম**: আমরা স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি ও ইভেন্ট আয়োজন করি।
৭ **সাশ্রয়ী খরচ ও কাস্টোমাইজড সেবা প্রদান **: আমাদের সেবার খরচ সাশ্রয়ী এবং আমরা বিভিন্ন সেবার অপশন প্রদান করি, যাতে আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী সেবা নিতে পারেন।